হারিয়ে যাওয়ার পথে তামিম-মোস্তাফিজদের সেই ঐতিহ্য

প্রকাশিত: ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, ০৫:১৭ পিএম

খেলার মাঠ কে বলা হয় নগরের ফুসফুস। কিন্তু কেমন আছে নগরেরর এই বিষেশ অঙ্গটি। পূরনো ঢাকায় যেমন ১০-১২টি এলাকা মিলে একটি খেলার মাঠ কিন্তু তাও ক্রীড়া চর্চার জন্য উপযুক্ত নয়। লালবাগ মাঠ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন সংস্কারের উদ্দ্যেগ নিলেও কাজ চলছে ধীর গতিতে। এ মাঠটি এখন বিলুপ্তের পথে আর এসব কারণেই থমকে আছে মাঠগুলোকে ঘিরে স্থানীয় শিশু-কিশোর ও ক্লাব গুলোর ক্রীড়া চর্চা।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা য়ায় নির্মান কাজ চলছে। তবে সেই নির্মান কাজ কোন ভবনের নয় খেলার মাঠের। লালবাগ ঢাকেশ্বরী মন্দির সংলগ্ন বালুর মাঠটি গত দের বছর ধরে নির্মান কাজের জন্য ক্রীড়া প্রেমীদের ক্রীড়া চর্চার বাহিরে রেখেছে। গত বছর আগষ্টে সংস্কারের উদ্দ্যেগ নিয়েছিলো ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন কিন্তু ৬ মাস পরে এখনও সেই কাজ প্রথামিক পর্যায়ে। এই মাঠটির মত বির্বন ওরিয়েন্ট স্পোটিং ক্লাব। দীর্ঘ দিন ধরে ক্রিকেটে সম্পৃক্ত এই ক্লাবটির স্থায়ী ঠিকনাই হলো মাঠটি। যদিও ক্লাবটির অস্থীর্থ খুঁজে পেতে কষ্ট করতে হবে।

ওরিয়েন্ট স্পোটিং ক্লাবের সভাপতি বিডি২৪লাইভকে জানান, শুধু লালবাগ নয় বকশীবাজার, বাবুবাজার, কামরাঙ্গীরচর, চানখারপুলের শিশু-কিশোরদের ক্রীড়া চর্চার প্রান কেন্দ্র এটি। কিন্তু আমি বলবো যাতে দ্রুত গতিতে এই মাঠের কার্জক্রম শেষ করে।

&dquote;&dquote;

এই মাঠের মতই থমকে আছে ক্লবটির কার্যক্রমও। একসময় এই মাঠে খেলেছেন বাংলাদেস জাতীয় দলের ডেসিং ওপেনার তামিম ইকবাল, কাঁটার মাস্টার মোস্তাফিজুর রহমান, তাইজুল ইসলাম ও আবু জায়েদ রাহিরা।

উল্লেক্ষ্য, মাঠ-পার্ক-উদ্যান রক্ষায় হাইকোর্টের রুল, কঠোর নির্দেশ-কোনো কিছুই যেন পাত্তা পাচ্ছে না। রাজধানী ঢাকার ৬৮টি খেলার মাঠ ও পার্কের জন্য সংরক্ষিত জায়গা ১৫ দিনের মধ্যে দখলমুক্ত করার নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। এ সময়ের মধ্যে এসব মাঠ, খোলা জায়গা ও পার্কের সীমানা চিহ্নিত করতেও নির্দেশ দেওয়া হয়। পরবর্তী ১০ দিনের মধ্যে আদেশ বাস্তবায়নের অগ্রগতি প্রতিবেদন হলফনামা আকারে আদালতে দাখিল করার জন্য রাজউক ও ঢাকা সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়। দুটি পৃথক রিটের নিষ্পত্তি করে বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

বিডি২৪লাইভ/আরআই

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পাঠকের মন্তব্য: