জাল জালিয়াতির মাধ্যমে ভুয়া কাবিন নামা তৈরি করে মোঃ মহিদুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তির নামে মিথ্যা মামলার অভিযোগ উঠেছে। ৮ লক্ষ টাকা যৌতুক, নারী নির্যাতন ও ৩ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা দিয়ে সুরাইয়া খাতুন (১৯) ভুয়া কাবিননামা তৈরি করে এ মিথ্যা মামলা করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীর পরিবার। ভুক্তভোগী মোঃ মহিদুল ইসলামের বাড়ি চিতলমারী উপজেলার শিব নগর গ্রামে।
ভুক্তভোগী মোঃ মহিদুল ইসলাম বলেন, বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের অলিউর রহমানের মেয়ে সুরাইয়া খাতুন ও চিতলমারী উপজেলার ১নং বড়বাড়য়িা ইউনিয়নের নিকাহ রেজিস্ট্রার মোঃ রুহুল আমিনের জোকসাজোসে আমার নামে একটি ভুয়া জাল কাবিন তৈরি করে। জাল কাবিনে সুরাইয়া খাতুনের সাথে বিবাহের তারিখ ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ৩তারিখ উল্লেখ করা হয়েছে। এখানে কাবিন নামা উল্লেখ করা হয়েছে ৩ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট।
তিনি আরো বলেন, মামলায় সাক্ষী করা হয়েছে আমার পিতাকে কিন্তু পিতা ২০২২ সালের ২৬ জুলাই মারা যায়। তাহলে মৃত ব্যক্তি কীভাবে আমার বিবাহের সাক্ষী হল। কাবিনে আমিসহ বাকী সকল ব্যক্তির সাক্ষর জাল। এই সুরাইয়া খাতুন আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে জাল কাবিন করে মিথ্যা যৌতুক মামলা করেছে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার জন্য। এখন সে আমার বিরুদ্ধে ৮ লক্ষ টাকার যৌতুক, নারী নির্যাতনের মিথ্যা মামলা করেছে। তিনি এ ঘটনার সঠিক তদন্ত চেয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এ বিষয়ে মামলার মামলার বাদী সুরাইয়া খাতুন ও নিকাহ রেজিস্ট্রার মোঃ রুহুল আমিনের সাথে একাধিক বার যোগাযোগ করা হলেও তাদের ফোনে পাওয়া যায়নি।
সালাউদ্দিন/সাএ
সর্বশেষ খবর