কংকরাজ জাতের সাদা রঙের এক গরুর শিংয়ের দৈর্ঘ্য প্রায় ৩ ফুট। যে গরুটি বিক্রি হয়েছে ১৬ লাখ টাকায়। চট্টগ্রাম এশিয়ান এগ্রো ফার্মের এ গরুটি কিনেছেন স্থানীয় একজন ব্যবসায়ী।
শুক্রবার (১৪ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফার্মের মালিক ওয়াসিফ আহমেদ সালাম।
তিনি বলেন, ‘গরুর রঙের পাশাপাশি বড় শিংয়ের প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ রয়েছে। খামারে থাকা এমন প্রায় ২৫টি গরুর বেশির ভাগই বিক্রি হয়েছে। এক লাখ থেকে ১৭ লাখ টাকা পর্যন্ত এসব গরু বিক্রি হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘রং ও আকার বিবেচনায় কংকরাজ, শাহীওয়াল, হলস্টিন, ফ্রিজিয়ান ও রেড চিটাগাং জাতের গরুর বেশি চাহিদা রয়েছে। তাই এবার এসব জাতের গরুই প্রস্তুত করেছি। চট্টগ্রামের মানুষ বড় ও সুন্দর গরু কোরবানি দেওয়ার জন্য বেশি আগ্রহী। সেই দিক বিবেচনা করে এবার ২৫৫টি গরু প্রস্তুত করেছি। এখন অল্প কয়েকটি গরু বিক্রি বাকি রয়েছে।’
চট্টগ্রাম বায়েজিত এলাকায় এশিয়ান এগ্রো খামারে গত এক দশক ধরে কোরবানির গরু প্রস্তুত করছেন বলে জানান এ তরুণ উদ্যোক্তা।
জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, চট্টগ্রামে শতাধিক এগ্রো ফার্মে দেশি ও বিদেশি জাতের এক লাখের বেশি গরু প্রস্তুত করা হয়েছে। চট্টগ্রাম জেলায় এবার অন্তত সাড়ে চার লাখ গরু কোরবানি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, এবার চট্টগ্রাম নগরীতে ১৫০টির বেশি স্থানে গরুর অস্থায়ী হাট বসেছে।
বাঁধন/সিইচা/সাএ
সর্বশেষ খবর