• ঢাকা
  • ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • শেষ আপডেট ৭ মিনিট পূর্বে
আবদুল কাদির
গৌরীপুর (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
প্রকাশিত : ০২ জুলাই, ২০২৪, ০৩:৩৭ দুপুর
bd24live style=

মাদ্রাসা সুপার রেজাউল করিমের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ

ছবি: প্রতিনিধি, বিডি২৪লাইভ

‘শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। কোনো জাতি মেরুদন্ড সোজা করে দাঁড়াতে হলে, তাকে শিক্ষায় উন্নত হতে হবে। সুশিক্ষা না-থাকলে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ‘অশিক্ষিত’ হয়ে পড়লে জাতি কোনো দিনই মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে না।’ আর সেই শিক্ষাটা দিয়ে থাকেন শিক্ষকরা।

তবে সেই শিক্ষকই যদি দুর্নীতিগ্রস্ত হন তবে কি শিক্ষা পাবে জাতি? এই শিক্ষা নিয়ে কি জাতি মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে? বলছিলাম ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে ইউনুছ খাদিজিয়া বালিকা দাখিল মাদ্রাসা সুপার রেজাউল করিমের কথা। সুপারিনটেনডেন্ট হওয়ার যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও যিনি নিয়োগ পেয়েছেন সুপারিনটেনডেন্ট পদে। ২০১০সালে রেজাউল করিম মাদ্রাসা সুপার হওয়ার পর থেকে মাদ্রাসা পরিচালনা করে আসছেন কোন রিসিট ভাউচার ছাড়াই। নেই কোন আয় ব্যয়ের হিসাব।

এছাড়াও মাদ্রাসার বই বিক্রিসহ বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। তার দুর্নীতির প্রতিকার চেয়ে মাদ্রাসা শিক্ষকরা লিখিত অভিযোগ করেও পাচ্ছেন না কোন প্রতিকার।উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর দায়েরকৃত লিখিত অভিযোগ সূত্রে ও সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়,মোঃ রেজাউল করিম নিয়মিত ছাত্র হিসেবে ১৯৮৮ সালে আলিম, ১৯৯০ সালে ফাজিল ও ১৯৯২ সালে কামিল পাশ করেন।

ছাত্র অবস্থায়েই তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সহকারী কমিশনার ভূমি ও সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসারের স্বাক্ষরিত মাদ্রাসার রেজুলেশন মূলে ১৯৯০ সালে ইউনুছ খাদিজিয়া বালিকা দাখিল মাদরাসায় এবতেদায়ী অতিরিক্ত শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান । যদিও শিক্ষকতার পাশাপাশি অন্য মাদ্রাসায় নিয়মিত ছাত্র হিসেবে পড়াশুনা করা অসম্ভব ও নিয়ম বহির্ভূত।

এছাড়াও জনবল কাঠামো নীতিমালায় রয়েছে ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের উচ্চতর পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়োগকালীন শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রযোজ্য হবে। কিন্তু দাখিল মাদ্র্রাসার সুপার নিয়োগে কামিল পাশ আবশ্যক থাকা সত্ত্বেও আলিম পাস করা রেজাউল করিম কীভাবে সুপারইনটেনডেন্ট নিয়োগ পান তা কারোরেই বোধগম্য নয়। কেননা তিনি ১৯৯০ সালের ৫ ফ্রেব্রুয়ারী যখন এবতেদায়ী অতিরিক্ত শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান তখন তার শিক্ষাগত যোগ্যতা ছিল আলিম পাশ।

অনিয়ম দুর্নীতির বিষয়টি অস্বীকার করে মাদ্রাসা সুপার মোঃ রেজাউল করিম জানান, আমার বিরুদ্ধে আনীত সকল অভিযোগ মিথ্যা। আমি ষড়যন্ত্রের শিকার।

এবিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আশরাফুল ইসলাম জানান, তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সারমিনা সাত্তার জানান, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সালাউদ্দিন/সাএ

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পাঠকের মন্তব্য:

BD24LIVE.COM
bd24live.com is not only a online news portal. We are a family and work together for giving the better news around the world. We are here to give a nice and colorful media for Bangladesh and for the world. We are always going fast and get the live news from every each corner of the country. What ever the news we reached there and with our correspondents go there who are worked for bd24live.com.
BD24Live.com © ২০২০ | নিবন্ধন নং- ৩২
Developed by | EMPERORSOFT
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ info@bd24live.com
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
ইমেইলঃ office.bd24live@gmail.com