এমপি কেয়া চৌধুরীর ঐকান্তিক প্রচেস্টায় প্রকল্পের জটিলতা থেকে মুক্তি পাওয়ার পর দ্রুতই দীর্ঘদিনের ভোগান্তি লাঘব হচ্ছে বাহুবলের স্নানঘাট ইউনিয়ন ও নবীগঞ্জ উপজেলার আউশকান্দি ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের। ইতিমধ্যে রাস্তা দুটি নির্মাণের জন্য ১১ কোটি ৪১ লক্ষ ২১ হাজার ১ শত ৯২ টাকা বরাদ্দ এসেছে এবং দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। আশা করা হচ্ছে দ্রুত সময়ের মধ্যেই রাস্তা দুটির নির্মাণ কাজ শুরু হবে।
জানা যায়, বাহুবল উপজেলার স্নানঘাট ইউনিয়ন অফিস থেকে রইছগঞ্জ বাজার রাস্তার বেহাল দশায় বছরের পর বছর ধরে ভুগছিল আশপাশের কয়েক এলাকার হাজার হাজার মানুষ। নবীগঞ্জ উপজেলার দেওতৈল এলাকার রাস্তাটিরও একই দশা। রাস্তা দুটি হবিগঞ্জ সদর ও লাখাই উপজেলার আরো ৩টি কাজের সাথে প্রকল্পের জটিলতায় আটকা পড়ে।
অনিশ্চয়তায় পড়ে এলাকাবাসীর দুর্ভোগ লাঘব। হবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ-বাহুবল) আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট আমাতুল কিবরিয়া চৌধুরী কেয়ার তৎপরতায় প্রকল্পের জটলা থেকে মুক্তি পায় নবীগঞ্জ ও বাহুবল উপজেলার এ রাস্তা দুটি। এরপরই রাস্তা দুটি নির্মাণে তৎপরতা শুরু করেন এমপি আমাতুল কিবরিয়া চৌধুরী কেয়া।
এরই প্রেক্ষিতে রাস্তা দুটি নির্মাণের জন্য ১১ কোটি ৪১ লক্ষ ২১ হাজার ১ শত ৯২ টাকা বরাদ্দ এসেছে। এরমধ্যে বাহুবল উপজেলার স্নানঘাট ইউনিয়ন অফিস থেকে রইছগঞ্জ বাজার রাস্তার জন্য এসেছে ৭ কোটি ৮৮ লক্ষ ৪৪ হাজার ৯ শত ২৬ টাকা ও নবীগঞ্জ উপজেলার দেওতৈল এলাকার নিলামবাজার-করিমপুর রোড রাস্তার জন্য এসেছে ৩ কোটি ৫২ লক্ষ ৭৬ হাজার ২ শত ৬৬ টাকা। শীঘ্রই রাস্তা দুটির মেরামত কাজ শেষ হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
এমপি কেয়া চৌধুরী বলেন, নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই এলাকার রাস্তাঘাটসহ সর্বক্ষেত্রে সকল সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে যাচ্ছি। এরই প্রেক্ষিতে রাস্তা দুটির কাজ দ্রুত সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করার চেষ্টা করছি। আমাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করায় মাননীয় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম ও প্রকল্প পরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
সালাউদ্দিন/সাএ
সর্বশেষ খবর