প্যাক প্যাক আওয়াজে মুখরিত চারণভূমি। রীতিমতো হাঁস পালন করে গ্রামে সারা ফেলেছেন হেলাল শেখ। সে বগুড়ার ধুনট উপজেলার গোপালনগর ইউনিয়নের শেহুলিয়াবাড়ি গ্রামের আলী আকবর সেখের ছেলে।
গত ৩ মাস আগে বাড়ির আঙ্গিনায় নিজস্ব খামারে মাত্র ২৫ টাকা পিচ হিসেবে ৯শ টি ক্যাম্বেল জাতের হাঁসের বাচ্চা পালন শুরু করে। স্ব উদ্যোগে তিনি হাঁস পালন করে সফল হবে বলে বিশ্বাস করেন। বর্তমানে ২০০ টাকা পিচ হিসেবে বিক্রি করলেও ভালো একটা লভ্যাংশ পাবে বলে তিনি জানান। শুধু হাঁসই নয় হাঁসের পাশাপাশি দেশী জাতের মুরগীর বাচ্চাও খামারে রেখেছেন তিনি। এ যেন হাসঁ ও মুরগীর মিশ্র পালন। শুধু তাই নয়, প্রচন্ড গরমে খামারটি শীতল রাখতে চারপাশে মাল্টা চাষ করেও ভালো একটা লাভের আশা করছেন।
লাল শেখ জানায়, চলতি মৌসুমে বর্ষা না থাকায় হাঁস পালনে বিঘ্ন হচ্ছে। শেহুলিয়াবাড়ি গ্রামে মাংস হিসেবে বিক্রির জন্য এভাবে হাঁস পালন এর আগে কেউ করেনি। আমি নিজ ইচ্ছায় খামারটি শুরু করি। আমার খামারে হাঁসের পাশাপাশি দেশী মুরগী রয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, উদ্যোক্তা হিসেবে সরকারি ভাবে প্রানী সম্পদ অফিস থেকে ঔষধসহ নানা ধরনের সেবা পাওয়া যায় সেটা আমার জানা নেই। এখন পর্যন্ত আমার খামারে কোন রোগ বালাই হয়নি। আশা করা যায় সঠিক পরিচর্যা করতে পারলে সফল খামারি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবো।
মো.
বগুড়ার ধুনটে হাঁস পালনে সফল হেলাল শেখ
বগুড়া প্রতিনিধি: প্যাক প্যাক আওয়াজে মুখরিত চারণভূমি। রীতিমতো হাঁস পালন করে গ্রামে সারা ফেলেছেন হেলাল শেখ। সে বগুড়ার ধুনট উপজেলার গোপালনগর ইউনিয়নের শেহুলিয়াবাড়ি গ্রামের আলী আকবর সেখের ছেলে।
গত ৩ মাস আগে বাড়ির আঙ্গিনায় নিজস্ব খামারে মাত্র ২৫ টাকা পিচ হিসেবে ৯শ টি ক্যাম্বেল জাতের হাঁসের বাচ্চা পালন শুরু করে। স্ব উদ্যোগে তিনি হাঁস পালন করে সফল হবে বলে বিশ্বাস করেন। বর্তমানে ২০০ টাকা পিচ হিসেবে বিক্রি করলেও ভালো একটা লভ্যাংশ পাবে বলে তিনি জানান। শুধু হাঁসই নয় হাঁসের পাশাপাশি দেশী জাতের মুরগীর বাচ্চাও খামারে রেখেছেন তিনি। এ যেন হাসঁ ও মুরগীর মিশ্র পালন। শুধু তাই নয়, প্রচন্ড গরমে খামারটি শীতল রাখতে চারপাশে মাল্টা চাষ করেও ভালো একটা লাভের আশা করছেন।
লাল শেখ জানায়, চলতি মৌসুমে বর্ষা না থাকায় হাঁস পালনে বিঘ্ন হচ্ছে। শেহুলিয়াবাড়ি গ্রামে মাংস হিসেবে বিক্রির জন্য এভাবে হাঁস পালন এর আগে কেউ করেনি। আমি নিজ ইচ্ছায় খামারটি শুরু করি। আমার খামারে হাঁসের পাশাপাশি দেশী মুরগী রয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, উদ্যোক্তা হিসেবে সরকারি ভাবে প্রানী সম্পদ অফিস থেকে ঔষধসহ নানা ধরনের সেবা পাওয়া যায় সেটা আমার জানা নেই। এখন পর্যন্ত আমার খামারে কোন রোগ বালাই হয়নি। আশা করা যায় সঠিক পরিচর্যা করতে পারলে সফল খামারি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবো।
মুনতাসির/সাএ
সর্বশেষ খবর