
রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার মৌরাট ইউনিয়নের ধুলিয়াট গ্রামের মো. নজরুল ইসলামের ছেলে রাজিব খান শরীরের বিভিন্ন স্থানে এখন ১০ গুলি নিয়ে ঘুরছে। চিকিৎসার জন্য ছুটছে বিভিন্ন প্রান্তে। শরীরে বিভিন্ন স্থান থেকে ৩২ টা গুলি বের করা হলেও বর্তমানে আরো ১০টি স্থানে রয়ে গেছে গুলি। পারিবারিক ভাবে কিছুটা অসচ্ছল হওয়ায় চিকিৎসা সেবা নিয়ে রয়েছে দুশ্চিন্তায়।
বৃহস্পতিবার বিকালে কথা হলো রাজিব থানের সাথে সাথে তিনি তার সেদিনের কথা বলেন গত ৪ আগষ্ট ফরিদপুর জনতা ব্যাংক মোড় এলাকা থেকে তার শরীরে গুলি লাগে প্রথমে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণ করে পরে নিরাপত্তার কারণে বিভিন্ন বেসরকারি ক্লিনিকে চিকিৎসা গ্রহণ করেছে এই তরুণ। ৪০ টার বেশী গুলি তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে করা হয় এটা ছররা গুলি বা রাবার বুলেট বলে মনে করছেন চিকিৎসকরা।
মো. রাজিব খান গাজীপুর টুঙ্গী সরকারি কলেজ থেকে এ বছর মাস্টার্স শেষ করে কর্মের সন্ধানে ফরিদপুর শহরে অবস্থান করছিল । কোটা বিরোধী শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলনের শুরু থেকেই তাকে রাজপথে দেখা যায়, পাংশার ছেলে রাজীব খানের এখন সু চিকিৎসার প্রয়োজন।
শাকিল/সাএ
সর্বশেষ খবর
জেলার খবর এর সর্বশেষ খবর