• ঢাকা
  • ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৫
  • শেষ আপডেট ৪৮ সেকেন্ড পূর্বে
রাশেদুল ইসলাম রাশেদ
গাইবান্ধা প্রতিনিধি
প্রকাশিত : ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ০৬:০০ বিকাল
bd24live style=

সেই ছাত্রীকে উত্ত্যক্তের ঘটনায় মাদরাসায় তদন্ত কমিটি, মিলছে সত্যতা!

ছবি: প্রতিনিধি, বিডি২৪লাইভ

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ শ্রীপুর কুরুয়াবাদা ইসলামিয়া বালিকা দাখিল মাদরাসার এক ছাত্রীকে উত্ত্যক্তের ঘটনায় তদন্ত কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এসময় অনুপস্থিত ছিলেন- অভিযুক্ত মাদরাসাটির অফিস সহকারী আল আমিন মিয়া। তবে এ ঘটনার সত্যতা পেয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা।

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিডি২৪লাইভকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন তদন্ত কমিটির প্রধান সদস্য ও উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আশিকুর রহমান।

তিনি বলেন, তদন্তের পূর্বনির্ধারিত তারিখ ছিলো বৃহস্পতিবার বিকেলে। আমরা তদন্ত কমিটির সদস্যগণ নির্ধারিত দিনে ও যথাসময়ে ওই মাদরাসায় যাই। তবে তদন্তে উপস্থিত ছিলেন না অভিযুক্ত আল আমিন মিয়া। পরে অভিযোগকারী শিক্ষার্থী ও তার স্বজনদের সঙ্গে কথা বলি আমরা। ওই শিক্ষার্থীকে উত্ত্যক্ত করা হয়েছে বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে তদন্তে।

এর আগেও তদন্তের নির্ধারিত দিন ধার্য ছিলো। সেদিনও আসেননি অভিযুক্ত আল আমিন মিয়া। তবে ওইদিন সময় চেয়ে নিয়েছেন তিনি। সব তথ্য নিয়ে এসেছি। আগামী সপ্তাহে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত আল আমিন মিয়ার বলেন, আমি অসুস্থতার  কারণে রংপুর গিয়েছিলাম ডাক্তার দেখাতে। সে কারণে তদন্তে উপস্থিত থাকতে পারিনি। তবে তদন্ত কর্মকর্তার সঙ্গে আমার কথা হয়েছে মোবাইল ফোনে।

দক্ষিণ শ্রীপুর কুরুয়াবাদা ইসলামিয়া বালিকা দাখিল মাদরাসার সুপার ও অভিযুক্ত আল আমিন মিয়ার সহোদর ভাই আনোয়ার হোসাইনের মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তিনি ফোন না ধরে কেটে দেন।

প্রসঙ্গত, গত ২ সেপ্টেম্বর রাত ১১টা ৫৩ মিনিটে আল আমিন মিয়ার ব্যবহৃত মোবাইল নম্বর থেকে ওই ছাত্রীর মোবাইল নম্বরে ‘ও জান কথা বলো না কেনো গো?’ লেখা একটি খুদে বার্তা আসে। একইভাবে দীর্ঘদিন ধরে আল আমিন বিভিন্ন সময় ওই শিক্ষার্থীর মুঠোফোনে খুদে বার্তা ও কল দিয়ে উত্ত্যক্ত করছেন। এছাড়া ওই শিক্ষার্থীকে বিভিন্নভাবে শারীরিক-মানসিক নির্যাতনও করেছেন অফিস সহকারী আল আমিন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নানা কথা ছড়িয়ে পড়ায় মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েন ওই শিক্ষার্থী। বাধ্য হয়ে গত ৮ সেপ্টেম্বর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবরে লিখিত অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থী। পরে ‌”উত্ত্যক্তের শিকার ছাত্রীর মাদরাসা যাওয়া বন্ধ” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।

এরপর নড়েচড়ে বসেন উপজেলা প্রশাসন ও তদন্ত কমিটি সদস্যগণ। ওই শিক্ষার্থী এখনও অনুপস্থিত আছেন মাদরাসায়। লেখাপড়া নিয়ে শঙ্কিত পরিবার ও তার স্বজনরা।

সালাউদ্দিন/সাএ

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পাঠকের মন্তব্য:

BD24LIVE.COM
bd24live.com is not only a online news portal. We are a family and work together for giving the better news around the world. We are here to give a nice and colorful media for Bangladesh and for the world. We are always going fast and get the live news from every each corner of the country. What ever the news we reached there and with our correspondents go there who are worked for bd24live.com.
BD24Live.com © ২০২০ | নিবন্ধন নং- ৩২
Developed by | EMPERORSOFT
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ info@bd24live.com
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
ইমেইলঃ office.bd24live@gmail.com