সোমবার (৪ নভেম্বর) সকাল থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের একটি প্যাড ব্যবহার করে একটি বহিষ্কারের চিঠি ঘুরে বেড়াচ্ছিল। এমন একটি চিঠির কারণে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা মন্তব্য ডাল পালা মিলতে শুরু করেছিল। এ বিষয়ে বিএনপির উল্লেখ্য যোগ্য কোন নেতারা বিষয়টি নিয়ে কথা বলেনি।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, এ চিঠির কোন ভিত্তি নেই এটা সম্পূর্ণ ফৈইক যা এডিট করে করা হয়েছে।
এ চিঠিতে কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-দপ্তর সম্পাদক এ্যাড. মো. তাইজুল ইসলামের নাম ও বিএনপির দলীয় প্যাড ব্যবহার করা হয়েছে, সেখানে দলীয় শৃংঘলা ভঙ্গের দায়ে পাংশা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. চাঁদ আলী খান ও সাধারণ সম্পাদক মো. শাহ মো. রফিকুল ইসলামকে বহিষ্কার করা হয়েছে- যা তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানিয়েছেন। এদিকে সকালে যারা এ চিঠি ফেসবুকের টাইম লাইনে দিয়েছিল তার কিছু সময় পর ভ’ল স্বীকার করে তা তুলে নিয়েছেন, সাথে তারাই বলছেন এটা ফেইক সুপার এডিট করা।
এ ব্যাপারে পাংশা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. রফিকুল ইসলাম বলেন- এমন কোন কাজ আমি করিনি যে দল আমাকে বহিষ্কার করবে এর কি গুজব তা আমার জানানেই মুঠোফোনে শুনছি কি বলে ফেসবুকে দিয়েছে এ বিষয় জানার আগ্রহ নেই।
পাংশা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. চাদ আলী খান বলেন-কারা কি ফেসবুকে দিল তা নিয়ে কথা বলার রুচি আমার নেই। যারা দলের মধ্যে ষড়যন্ত্র করছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে-বিএনপির নাম কলকিংত করতে দেওয়া হবে না। আমরা ধানের শীষের পক্ষে জিয়াউর রহমান খালেদা জিয়া তারেক রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে দল করে আসছি আমাদের নিয়ে বাজে কথা বলে লাভ হবে না পাংশা উপজেলায় বিএনপির বৈধ কমিটি রয়েছে সে কিমিটির মাধ্যমে দল পরিচালিত হয়ে আসছে কে কি বলল তা দেখার সময় নাই। যারা এ ষড়যন্ত্রের সাথে লিপ্ত তাদের চিহ্নিত করে সঠিক বিচার করার দাবি করছি।
মুনতাসির/সাএ
সর্বশেষ খবর