• ঢাকা
  • ঢাকা, মঙ্গলবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৫
  • শেষ আপডেট ৩৬ মিনিট পূর্বে
প্রচ্ছদ / জাতীয় / বিস্তারিত
সম্পাদনা: মুনতাসীর মামুন
সাব এডিটর
প্রকাশিত : ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১০:০৭ দুপুর
bd24live style=

বড় দুর্নীতি তদন্তে টাস্কফোর্সসহ ৪৭ সুপারিশ দুদক সংস্কার কমিশনের

ছবি: সংগৃহীত

অর্থপাচারের মতো অতি উচ্চমাত্রার দুর্নীতি তদন্তের ক্ষেত্রে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) নেতৃত্বে বিভিন্ন এজেন্সির উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে আলাদা টাস্কফোর্স গঠন করা এবং ‘স্বাধীন’ ও ‘সাংবিধানিক’ স্বীকৃতি দেওয়াসহ সংস্থাটির সংস্কারে ৪৭টি সুপারিশ করা হয়েছে।

শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত দুদক সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে এ তথ্য। গত ১৫ জানুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রাথমিক প্রতিবেদন জমা দিয়েছিল সংস্কার কমিশন।

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে দুদককে একটি ‘কার্যকর’ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান হিসেব গড়ে তুলতে ৩৭ সুপারিশের পাশাপাশি ক্ষমতার অপব্যবহার, আইন পরিবর্তনসহ ১০টি রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ নেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।

সংস্কার কমিশনের ১ম সুপারিশ অনুযায়ী, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে অনুচ্ছেদ ২০(২) এইরূপভাবে প্রতিস্থাপন করতে হবে— রাষ্ট্র এমন অবস্থা সৃষ্টি করবেন, যেখানে সাধারণ নীতি হিসেবে কোনও ব্যক্তি ব্যক্তিগত স্বার্থে সাংবিধানিক ও আইনগত ক্ষমতার অপব্যবহার করতে পারবেন না ও অনুপার্জিত আয় ভোগ করতে সমর্থ হবেন না। যেখানে বুদ্ধিবৃত্তিমূলক ও কায়িক, সব প্রকার শ্রম সৃষ্টিধর্মী প্রয়াসের ও মানবিক ব্যক্তিত্বের পূর্ণতর অভিব্যক্তিতে পরিণত হইবে। যা সংবিধানে প্রতিস্থাপনের কথা বলা হয়েছে।

২য় সুপারিশে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশলের পরিবর্তে একটি দুর্নীতিবিরোধী জাতীয় কৌশলপত্র প্রণয়ন করে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় ও অরাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতিবিরোধী দায়িত্ব ও কর্তব্য নির্দিষ্ট করতে হবে। সংবিধানের ৭৭ অনুচ্ছেদের অধীনে আইন প্রণয়নের মাধ্যমে ন্যায়পালের পদ সৃষ্টি করে ন্যায়পালকে এই কৌশলপত্রের যথাযথ প্রতিপালন নিশ্চিত করার জন্য ক্ষমতায়িত করতে হবে।

৩য় সুপারিশ অনুযায়ী, বৈধ উৎসবিহীন আয়কে বৈধতা দানের যেকোনো রাষ্ট্রীয় চর্চা চিরস্থায়ীভাবে বন্ধ করতে হবে।

৪র্থ সুপারিশ অনুযায়ী, রাষ্ট্রীয় ও আইনি ক্ষমতার অপব্যবহার রোধে স্বার্থের দ্বন্দ্ব নিরসন ও প্রতিরোধসংক্রান্ত আইন প্রণয়ন করতে হবে।

৫ম সুপারিশে উল্লেখ করা হয়েছে, যথাযথ আইনি কাঠামোর মাধ্যমে কোম্পানি, ট্রাস্ট বা ফাউন্ডেশনের প্রকৃত বা চূড়ান্ত সুবিধাভোগীর পরিচয়সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যাদি রেজিস্ট্রারভুক্ত করে জনস্বার্থে প্রকাশ নিশ্চিত করতে হবে। ৬ নম্বর সুপারিশ, নির্বাচনী আইনে প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে রাজনৈতিক ও নির্বাচনী অর্থায়নে স্বচ্ছতা এবং শুদ্ধাচার চর্চা নিশ্চিত করতে হবে।

৭ম সুপারিশে বলা হয়েছে, সেবা প্রদানকারী সব সরকারি প্রতিষ্ঠানের বিশেষত, থানা, রেজিস্ট্রি অফিস, রাজস্ব অফিস, পাসপোর্ট অফিস এবং শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্থানীয় সরকার, জেলা ও উপজেলা প্রশাসনসহ সব সেবা-পরিষেবা খাতের সেবা কার্যক্রম ও তথ্য-ব্যবস্থাপনা সম্পূর্ণ (এন্ড-টু-এন্ড) অটোমেশনের আওতায় আনতে হবে।

৮ম সুপারিশ অনুযায়ী, ইউনাইটেড নেশনস কনভেনশন অ্যাগেইনস্ট করাপশনের (আনকাক) অনুচ্ছেদ ২১ অনুসারে বেসরকারি খাতের ঘুষ লেনদেনকে স্বতন্ত্র অপরাধ হিসেবে শাস্তির আওতায় আনতে হবে। 

৯ম সুপারিশ অনুযায়ী, দেশে ও বিদেশে আর্থিক লেনদেনের স্বচ্ছতা নিশ্চিতে বাংলাদেশকে কমন রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ডস এর বাস্তবায়ন করতে হবে।

১০ম সুপারিশে সঙ্গাকার কমিশন বলেছে, বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয়ভাবে ওপেন গভর্নমেন্ট পার্টনারশিপের পক্ষভুক্ত হওয়া উচিত।

সংস্কার কমিশনের ১১তম সুপারিশ, দুর্নীতি দমন কমিশনকে প্রতিষ্ঠান হিসেবে সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান করতে হবে।

১২তম সুপারিশ অনুযায়ী, ন্যূনতম একজন নারীসহ দুদক কমিশনারের সংখ্যা তিন থেকে পাঁচে উন্নীত করতে হবে।

১৩ ও ১৪তম সুপারিশ অনুযায়ী, দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ধারা ৮(১) এইরূপভাবে প্রতিস্থাপন করতে হবে— ‘আইনে, শিক্ষায়, প্রশাসনে, বিচারে, শৃঙ্খলা বাহিনীতে, আর্থিক প্রতিষ্ঠানে, হিসাব ও নিরীক্ষা পেশায় বা সুশাসন কিংবা দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে নিয়োজিত সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে অন্যূন ১৫ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কোনও ব্যক্তি কমিশনার হওয়ার যোগ্য হবেন। দুদক কমিশনারের মেয়াদ পাঁচ বছরের পরিবর্তে চার বছর নির্ধারণ করা উচিত।

১৫তম সুপারিশে উল্লেখ করা হয়েছে, দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪; ধারা-৭ এর অধীন গঠিত বাছাই কমিটির নাম পরিবর্তন করে ‘বাছাই ও পর্যালোচনা কমিটি’ নির্ধারণ করতে হবে।

১৬ থেকে ১৮তম সুপারিশে প্রস্তাবিত ‘বাছাই ও পর্যালোচনা কমিটির’ গঠন, দায়িত্ব ও কার্যপরিধি বিষয়ে সুপারিশ করা হয়েছে।

অভিযোগ ব্যবস্থাপনা, অনুসন্ধান, তদন্ত ও বিচারে ১৯ থেকে ২১ নম্বর সুপারিশে দুদকের যাচাই-বাছাই কমিটির (যাবাক) সংস্কার-বিষয়ে বলা হয়েছে। দুদকের তফসিলভুক্ত প্রতিটি অপরাধের ক্ষেত্রে তদন্ত-পূর্ব আবশ্যিক অনুসন্ধানের ব্যবস্থা বাতিল করার কথা বলা হয়েছে ২২ নম্বর সুপারিশে।

দুদক কর্তৃক একটি প্রসিকিউশন পলিসি প্রণয়ন এবং দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ধারা ২০ সংশোধনপূর্বক পুলিশকে পাঠানো অভিযোগ তদন্তের ক্ষমতা প্রদান করতে হবে।

দুদক সংস্কার কমিশনের ২৪ নম্বর সুপারিশ অনুযায়ী, দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ধারা ৩২ক বিলুপ্ত করতে হবে। দুদকের কার্যালয় রয়েছে এমন প্রতিটি জেলায় অবিলম্বে ‘স্পেশাল জজ আদালত’ প্রতিষ্ঠা করার কথা বলা হয়েছে ২৫ নম্বর সুপারিশে। পরবর্তী সময়ে কোনও জেলায় দুদকের কার্যালয় স্থাপন করা হলে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে ওই জেলায়ও স্পেশাল জজ আদালত প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত করতে হবে।

২৬ নম্বর সুপারিশে বলা হয়েছে, দুদকের তফসিলভুক্ত অপরাধের ক্ষেত্রে প্লিয়া বারগেইনিং ব্যবস্থার সম্ভাব্য ইতিবাচক ও নেতিবাচক ফলাফল নিবিড় পর্যালোচনা ও তুলনামূলক বিশ্লেষণের মাধ্যমে বাস্তবসম্মত সিদ্ধান্ত-গ্রহণ করতে হবে।

২৭ নম্বর সুপারিশ অনুযায়ী, সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে এনবিআর, সিআইডি, বিএফআইইউ, ডিরেক্টরেট অব রেজিস্ট্রেশনসহ যেসব এজেন্সির সহযোগিতা প্রতিনিয়ত দুদকের প্রয়োজন হয়, সে সব এজেন্সিতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের আদেশে দুদককে সহযোগিতার জন্য ফোকাল পারসন নির্দিষ্ট করতে হবে।

২৮ নম্বর সুপারিশ অনুযায়ী, অতি উচ্চমাত্রার দুর্নীতি বা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের দুর্নীতি, বিশেষত অর্থপাচার তদন্তের ক্ষেত্রে প্রতিটি অভিযোগের জন্য দুদকের নেতৃত্বে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন এজেন্সির উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে আলাদা টাস্কফোর্স গঠন করতে হবে।

২৯ নম্বর সুপারিশে সংস্কার কমিশন বলেছে, আয়কর আইন, ২০২৩-এর ধারা ৩০৯ সংশোধন করে এটি নিশ্চিত করতে হবে যে, দুদকের চাওয়া কোনও তথ্যাদি বা দলিলাদির ক্ষেত্রে এই ধারা প্রযোজ্য হবে না।

৩০ নম্বর সুপারিশ অনুযায়ী, সিএজি ও আইএমইডি কোনও দুর্নীতি উদঘাটন করলে কিংবা সন্দেহ করলে, তা যেন দুদকের নজরে আসে এবং দুদক প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে পারে। তা সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে নিশ্চিত করতে হবে।

দুদকের প্রাতিষ্ঠানিক ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ে বলা হয়েছে ৩১ থেকে ৪৭ নম্বর সুপারিশে।

যার মধ্যে রয়েছে- দুদক মহাপরিচালকের সংখ্যা ৮ থেকে ১২ তে উন্নীত করে তাদের অধীনে ১২টি অনুবিভাগ গঠন, দেশের প্রতিটি জেলায় পর্যায়ক্রমে পর্যাপ্ত লজিস্টিক সক্ষমতাসহ দুদকের জেলা কার্যালয় প্রতিষ্ঠা করা, বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রতিযোগিতামূলক ও উন্মুক্ত প্রক্রিয়ায় সচিব নিয়োগের বিধান, যে মাতৃসংস্থা থেকে ছুটি সাপেক্ষে তিনি দুদকের সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেতে পারেন।

মহাপরিচালক ও পরিচালক পদগুলোর (প্রেষণে বদলির মাধ্যমে নিযুক্ত মহাপরিচালক ও পরিচালক ব্যতীত) সব নিয়োগ বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রতিযোগিতামূলক ও উন্মুক্ত প্রক্রিয়ায় হতে হবে। তবে বিজ্ঞাপিত যোগ্যতার মানদণ্ড পূরণকারী দুদকের অভ্যন্তরীণ প্রার্থীদের জন্য মহাপরিচালক পদের ৬০ শতাংশ ও পরিচালক পদের ৭৫ শতাংশ সংরক্ষিত রাখতে হবে। ৩৫ নম্বর সুপারিশে যা উল্লেখ করা হয়েছে।

এছাড়া মহাপরিচালক, পরিচালক ও উপপরিচালক— প্রতিটি স্তরে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পদের নিয়োগ প্রেষণে বদলির মাধ্যমে হতে পারে। তবে তদন্ত, প্রসিকিউশন বা বিচারের স্বার্থে বিচারকর্ম বিভাগ ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী থেকে প্রেষণে আসা কর্মকর্তারা এই হিসাবের অন্তর্ভুক্ত হবেন না।

আইনে উল্লিখিত স্থায়ী প্রসিকিউশন ইউনিট গঠনের জন্য অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে কিছুসংখ্যক স্থায়ী প্রসিকিউটর (১০ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ) নিয়োগের মাধ্যমে আইনের আংশিক বাস্তবায়ন শুরু করা যায় এবং পরবর্তী সময়ে প্রতি বছর ১০ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ চুক্তিভিত্তিক আইনজীবীর পদ স্থায়ী প্রসিকিউটর দ্বারা প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে ৫ থেকে ১০ বছরের মধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ধারা ৩৩ (১) পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।

এছাড়া ৪১ ‍ও ৪২ নম্বর সুপারিশের বলা হয়েছে- দুর্নীতি দমন কমিশন (কর্মচারী) চাকরি বিধিমালা, ২০০৮-এর বিতর্কিত বিধি ৫৪(২) বিলুপ্ত করা এবং দুদকের নিজস্ব বেতন-কাঠামো তৈরি করতে হবে। এই বেতন-কাঠামোর আওতায় প্রাপ্য বেতনের পরিমাণ জাতীয় বেতন-কাঠামোর ন্যূনতম দ্বিগুণ হতে হবে। উপরন্তু, তদন্ত, গোপন অনুসন্ধান ও সংশ্লিষ্ট কাজে নিযুক্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা যেন বেতনের বাইরেও পর্যাপ্ত ঝুঁকিভাতা পায়, সেটি নিশ্চিত করতে হবে। নিয়মিত বার্ষিক বেতন বাড়ানোর পাশাপাশি কর্মদক্ষতার জন্য দুদকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সুনির্দিষ্ট নীতিমালার অধীনে দুদকের নিজস্ব তহবিল থেকে আর্থিক প্রণোদনা দিতে হবে।

দুদককে অতিদ্রুত সরকারের সহযোগিতায় বিভিন্ন তদন্ত বা গোয়েন্দা এজেন্সির সমন্বয়ে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন টাস্কফোর্স গঠন করে দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের চিহ্নিত করতে হবে। চিহ্নিত দুর্নীতিবাজদের বিভাগীয় ব্যবস্থার মাধ্যমে চাকরি থেকে বহিষ্কার করে ফৌজদারি বিচারে সোপর্দ করতে হবে। দুদকের অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি দমন কমিটি বিলুপ্ত করে একটি স্বতন্ত্র অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা অনুবিভাগ গঠন করতে হবে ইত্যাদি।

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়ে দুই ধাপে মোট ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করে। এর মধ্যে গত অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে গঠন করা হয় নির্বাচন ব্যবস্থা, পুলিশ প্রশাসন, বিচার বিভাগ, দুর্নীতি দমন কমিশন, জনপ্রশাসন ও সংবিধান সংস্কারে কমিশন।

সালাউদ্দিন/সাএ

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পাঠকের মন্তব্য:

BD24LIVE.COM
bd24live.com is not only a online news portal. We are a family and work together for giving the better news around the world. We are here to give a nice and colorful media for Bangladesh and for the world. We are always going fast and get the live news from every each corner of the country. What ever the news we reached there and with our correspondents go there who are worked for bd24live.com.
BD24Live.com © ২০২০ | নিবন্ধন নং- ৩২
Developed by | EMPERORSOFT
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ info@bd24live.com
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
ইমেইলঃ office.bd24live@gmail.com