• ঢাকা
  • ঢাকা, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ, ২০২৫
  • শেষ আপডেট ১ মিনিট পূর্বে
মো আবির
আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
প্রকাশিত : ১১ মার্চ, ২০২৫, ০৪:৫৮ দুপুর
bd24live style=

আখাউড়ায় মোগড়া ইউপি প্রশাসকের অপসারণের দাবীতে মানববন্ধন

ছবি: প্রতিনিধি, বিডি২৪লাইভ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক এ.এইচ মামুন ভুঁইয়ার অপসারণের দাবীতে মানববন্ধন করা হয়েছে। মোগড়া ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণের ব্যানারে মঙ্গলবার সকালে মোগড়া বাজারস্থ ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন করা হয়। 

মানববন্ধন শেষে প্রশাসক মামুন ভূইয়াকে দুর্নীতিবাজ আখ্যা দিয়ে তার অপসারণের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়। মানববন্ধনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মোঃ ছায়েব আলী, মোঃ বিল্লাল আহমেদ, সহিদ মিয়া, খুদেজা বেগম ও মহিউদ্দিন প্রমুখ। বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, মামুন ভূইয়া মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক নিয়োগ হওয়ার পর দালাল সৃষ্টি করে জন্ম নিবন্ধন, ওয়ারিশ সনদসহ বিভিন্ন সনদ বাবদ অতিরিক্ত অর্থ আদায় করছে। সেবা প্রত্যাশী জনগণের সাথে খারাপ ব্যবহার করে। উপজেলার ৩টি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যদের মধ্য থেকে প্যানেল চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অন্য ইউনিয়ন থেকে এনে মামুন ভূইয়াকে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। 

তার দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে কথা বললেই মানুষকে মামলার ভয় দেখায়। বক্তারা, মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক মামুন ভূইয়াকে অপসারণ করে অবিলম্বে পরিষদের সদস্যদের মধ্য থেকে প্যানেল চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়ার দাবী জানান।

উল্লেখ্য, বিগত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী সরকারের পতনের পর মামলা জনিতে কারণে আখাউড়া উপজেলার ৫টি ইউনিয়ন পরিষদের ৪টিতে চেয়ারম্যানরা দায়িত্ব পালনে অনুপস্থিত থাকায় উপজেলার ৩টি ইউপিতে প্যানেল চেয়ারম্যান এবং মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদে ডাঃ এএইচ মামুন ভূইয়াকে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়।

তিনি আখাউড়া উপজেলা প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রের কনসালটেন্ট এবং উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের ছেলে।

এ ব্যাপারে মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক এএইচ মামুন ভূইয়া বলেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী আখাউড়ায় থানায় একটি বিষ্ফোরক মামলা হয়। ছায়েব আলী সে মামলার একজন আসামী। আমার বাবা যেহেতু উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তাই ছায়েব আলী আমার উপর আক্রোশ হয়ে এ মানববন্ধন করেছে। পরিষদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ওয়ারিশ সনদ বাবদ সরকারি রশিদের মাধ্যমে ৫০০ টাকা নেওয়া হয়। জন্ম সনদ, ওয়ারিশ সনদে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ সত্য নয়।

সালাউদ্দিন/সাএ

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পাঠকের মন্তব্য:

BD24LIVE.COM
bd24live.com is not only a online news portal. We are a family and work together for giving the better news around the world. We are here to give a nice and colorful media for Bangladesh and for the world. We are always going fast and get the live news from every each corner of the country. What ever the news we reached there and with our correspondents go there who are worked for bd24live.com.
BD24Live.com © ২০২০ | নিবন্ধন নং- ৩২
Developed by | EMPERORSOFT
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ info@bd24live.com
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
ইমেইলঃ office.bd24live@gmail.com