• ঢাকা
  • ঢাকা, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫
  • শেষ আপডেট ১৩ মিনিট পূর্বে
প্রচ্ছদ / রাজনীতি / বিস্তারিত
নিউজ ডেস্ক
বিডি২৪লাইভ, ঢাকা
প্রকাশিত : ১৭ মার্চ, ২০২৫, ০৫:৪২ বিকাল
bd24live style=

কাঠগড়ায় কাঁদলেন শাজাহান খান, হাসতে হাসতে গেলেন হাজতখানায়

ফাইল ফটো

বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানের সঙ্গে পাঁচ মাস দেখাবড় ছেলে আসিবুর রহমান খানের সঙ্গে পাঁচ মাস দেখা নেই, এই কথা বলতে বলতে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদতে থাকেন সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান।

সোমবার (১৭ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলামের আদালতে শুনানি চলাকালে কাঁদেন তিনি।

পরে বাড্ডা থানার রফিকুল ইসলাম হত্যা মামলায় তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

এদিন সকাল ৯ টা ৫০ মিনিটের দিকে শাজাহান খানকে আদালতের কাঠগড়ায় তোলা হয়। তখন তিনি আইনজীবীর সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ করেন। পরে তার উপস্থিতিতে ১০ টা ৮ মিনিটে শুনানি শুরু হয়। শুনানিতে তার আইনজীবী মিজানুর রহমান বাদশা বলেন, শাজাহান খান আটবারের সংসদ সদস্য ও দুইবারের মন্ত্রী ছিলেন। তিনি ঐতিহ্যগতভাবে রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান৷ এর আগে তাকে দুইবার রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। রিমান্ডে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার বয়স ৭৬ বছর। রোজার মধ্যে রিমান্ডে নিলে হয়রানি হবে, ফের অসুস্থ হয়ে পড়বেন। তাই রিমান্ড নামঞ্জুর করা হোক।

রিমান্ড শুনানি চলাকালে ১০ টা ২৭ মিনিটে শাজাহান খান বলেন, মাননীয় আদালত আমি কথা বলতে চাই। পরে আদালতের অনুমতি নিয়ে কথা বলতে শুরু করেন তিনি। এসময় তিনি বলেন, আমি জড়িত না। কেন এই মামলা হলো? শুধু আমার বিরুদ্ধে না, আমার বড় ছেলে আসিবুর রহমানকে আসামি করা হয়েছে। তখন কাঁদতে কাঁদতে তিনি বলেন, আমার ছেলের সঙ্গে পাঁচ মাস আমার দেখা নেই।

তখন বিচারক বলেন, আপনার বিষয়ে আইনজীবী কথা বলেছেন। তবুও শাজাহান খান দুই হাত জোর করে কথা বলার জন্য সময় চান। তিনি বিচারকের উদ্দেশ্যে বলেন, আমার কথা শুনতে হবে, আমাকে একটু সময় দেন। ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এই মামলা দেওয়া হয়েছে। তিনি কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে টিস্যু দিয়ে দুই চোখ মুছতে থাকেন। শুনানি শেষে আদালত তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

পরে ১০ টা ৪০ মিনিটে হেলমেট, বুলেট প্রুফ জ্যাকেট ও হাতকড়া পরিয়ে আদালত থেকে বের করা হয়। হাজতখানায় নেওয়ার সময় তিনি বলেন, পুলিশ বলছে কথা বলা নিষেধ। এটা গণতান্ত্রিক দেশ। আমি সারাজীবন কথা বলে এসেছি, কথা বলেই যাবো। পরে হাসতে হাসতে তিনি হেটে হাজতখানায় যান।নেই, এই কথা বলতে বলতে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদতে থাকেন সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান।

সোমবার (১৭ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলামের আদালতে শুনানি চলাকালে কাঁদেন তিনি।

পরে বাড্ডা থানার রফিকুল ইসলাম হত্যা মামলায় তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

এদিন সকাল ৯ টা ৫০ মিনিটের দিকে শাজাহান খানকে আদালতের কাঠগড়ায় তোলা হয়। তখন তিনি আইনজীবীর সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ করেন। পরে তার উপস্থিতিতে ১০ টা ৮ মিনিটে শুনানি শুরু হয়। শুনানিতে তার আইনজীবী মিজানুর রহমান বাদশা বলেন, শাজাহান খান আটবারের সংসদ সদস্য ও দুইবারের মন্ত্রী ছিলেন। তিনি ঐতিহ্যগতভাবে রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান৷ এর আগে তাকে দুইবার রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। রিমান্ডে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার বয়স ৭৬ বছর। রোজার মধ্যে রিমান্ডে নিলে হয়রানি হবে, ফের অসুস্থ হয়ে পড়বেন। তাই রিমান্ড নামঞ্জুর করা হোক।

রিমান্ড শুনানি চলাকালে ১০ টা ২৭ মিনিটে শাজাহান খান বলেন, মাননীয় আদালত আমি কথা বলতে চাই। পরে আদালতের অনুমতি নিয়ে কথা বলতে শুরু করেন তিনি। এসময় তিনি বলেন, আমি জড়িত না। কেন এই মামলা হলো? শুধু আমার বিরুদ্ধে না, আমার বড় ছেলে আসিবুর রহমানকে আসামি করা হয়েছে। তখন কাঁদতে কাঁদতে তিনি বলেন, আমার ছেলের সঙ্গে পাঁচ মাস আমার দেখা নেই।

তখন বিচারক বলেন, আপনার বিষয়ে আইনজীবী কথা বলেছেন। তবুও শাজাহান খান দুই হাত জোর করে কথা বলার জন্য সময় চান। তিনি বিচারকের উদ্দেশ্যে বলেন, আমার কথা শুনতে হবে, আমাকে একটু সময় দেন। ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এই মামলা দেওয়া হয়েছে। তিনি কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে টিস্যু দিয়ে দুই চোখ মুছতে থাকেন। শুনানি শেষে আদালত তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

পরে ১০ টা ৪০ মিনিটে হেলমেট, বুলেট প্রুফ জ্যাকেট ও হাতকড়া পরিয়ে আদালত থেকে বের করা হয়। হাজতখানায় নেওয়ার সময় তিনি বলেন, পুলিশ বলছে কথা বলা নিষেধ। এটা গণতান্ত্রিক দেশ। আমি সারাজীবন কথা বলে এসেছি, কথা বলেই যাবো। পরে হাসতে হাসতে তিনি হেটে হাজতখানায় যান।

বাঁধন/সিইচা/সাএ

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পাঠকের মন্তব্য:

BD24LIVE.COM
bd24live.com is not only a online news portal. We are a family and work together for giving the better news around the world. We are here to give a nice and colorful media for Bangladesh and for the world. We are always going fast and get the live news from every each corner of the country. What ever the news we reached there and with our correspondents go there who are worked for bd24live.com.
BD24Live.com © ২০২০ | নিবন্ধন নং- ৩২
Developed by | EMPERORSOFT
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ info@bd24live.com
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
ইমেইলঃ office.bd24live@gmail.com